যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রতি চার বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণত চার দিয়ে বিভাজ্য বছরগুলোর নভেম্বর মাসের প্রথম মঙ্গলবার নির্বাচনী দিনটি নির্দিষ্ট। এ প্রথা অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২০১৬ সালের ৮ নভেম্বর। আর মাত্র কয়েকমাস পরই ক্ষমতাশীন এ দেশটির ৪৫তম প্রেসিডেন্ট
হিসেবে শপথ নেবেন প্রভাবশালী কোনো নেতা।
হিসেবে শপথ নেবেন প্রভাবশালী কোনো নেতা।
প্রাইমারি পদক্ষেপ
যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনে অংশ নিতে প্রার্থীকে অবশ্যই ৩টি শর্ত পূরণ করতে হয়। প্রথমত, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে হবে। দ্বিতীয়ত, ৩৫ বছর বয়সী এবং তৃতীয়ত, অন্তত ১৪ বছর যুক্তরাষ্ট্রে বাস করতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রে ৫০টি অঙ্গরাজ্যে দীর্ঘ এক মাসব্যাপী ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন প্রার্থী নির্ধারণ করা হয়। এ জন্য আইওয়া রাজ্যে রাজনৈতিক নেতাদের সমিতিতে নির্বাচন সম্পর্কিত আলোচনা করা হয়। সর্বোচ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দলের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হয়।
দলীয় সম্মেলন
প্রাথমিক পদক্ষেপ সম্পন্ন হওয়ার পর ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকান প্রার্থীরা প্রার্থী মনোনয়নে সম্মেলনের আয়োজন করে। ১৮ জুলাই ওহিওতে রিপাবলিকান ও তার এক সপ্তাহ পর ফিলাডেলফিয়ায় ডেমোক্রেট সমর্থকদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ৪ দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদের প্রশংসাসূচক বাক্যালাপে প্রার্থীকে বরণ করা হয়।
৩ পর্বে প্রেসিডেন্ট বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ৩ পর্বের প্রেসিডেন্ট বির্তক অধিক গুরুত্বপূর্ণ। এ বিতর্ক স্বাধীন কমিশন কর্তৃক পরিচালিত হয়। ১৯৭৬ সাল থেকে ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকান প্রার্থী সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে এ বিতর্কে অংশগ্রহণ করেন।
ইলেকটোরাল কলেজ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ইলেকটোরাল কলেজ নামের একটি নির্বাচনী পদ্ধতি। এটির কোনো প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো নেই।
ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতি আসলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে একজনকে বেছে নেয়ার জন্য ইলেকটর বা নির্বাচক মনোনয়ন প্রক্রিয়া। ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্রে মোট নির্বাচক বা ইলেকটরের সংখ্যা ৫৩৮ জন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে একজন প্রার্থীকে কমপক্ষে ২৭০টি ইলেকটোরাল ভোট নিশ্চিত করতে হয়।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রত্যেক প্রার্থী নিজের অথবা তার দলের পছন্দ অনুযায়ী ইলেকটর মনোনয়ন দিতে পারে।
ভোটের তারিখ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের আর্টিকেল-২ এর দ্বাদশ সংশোধনী অনুযায়ী দেশটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রথা অনুযায়ী প্রতি চার বছর শেষে নভেম্বর মাসের প্রথম সোমবারের পরবর্তী মঙ্গলবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
ভোট প্রদান পদ্ধতি
একজন ভোটার নিজের পছন্দের প্রেসিডেন্টের জন্য ভোট দেয়ার সময় একই সঙ্গে ইলেকটোরাল প্রতিনিধির জন্যও ভোট দেন। মূলত ভোটাররা ইলেকটর নির্বাচনের জন্য ভোট দেন। কারণ কাগজে-কলমে এ ইলেকটরদের ভোটেই নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট।
ফলাফল
জানুয়ারির ৬ তারিখে কংগ্রেসের একটি যৌথ অধিবেশনে ইলেকটোরাল ভোট গণনা করা হয়। সিনেটর সভাপতির তদারকিতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট ২০ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করেন।
নিম্নকক্ষ নির্বাচন
৪৩৫ সদস্যের নিুকক্ষ প্রতিনিধিও ব্যালটের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে ৫০টি অঙ্গরাজ্যে দীর্ঘ এক মাসব্যাপী ভোটের মাধ্যমে নির্বাচন প্রার্থী নির্ধারণ করা হয়। এ জন্য আইওয়া রাজ্যে রাজনৈতিক নেতাদের সমিতিতে নির্বাচন সম্পর্কিত আলোচনা করা হয়। সর্বোচ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে দলের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে হয়।
দলীয় সম্মেলন
প্রাথমিক পদক্ষেপ সম্পন্ন হওয়ার পর ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকান প্রার্থীরা প্রার্থী মনোনয়নে সম্মেলনের আয়োজন করে। ১৮ জুলাই ওহিওতে রিপাবলিকান ও তার এক সপ্তাহ পর ফিলাডেলফিয়ায় ডেমোক্রেট সমর্থকদের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ৪ দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী প্রতিনিধিদের প্রশংসাসূচক বাক্যালাপে প্রার্থীকে বরণ করা হয়।
৩ পর্বে প্রেসিডেন্ট বিতর্ক
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ৩ পর্বের প্রেসিডেন্ট বির্তক অধিক গুরুত্বপূর্ণ। এ বিতর্ক স্বাধীন কমিশন কর্তৃক পরিচালিত হয়। ১৯৭৬ সাল থেকে ডেমোক্রেট ও রিপাবলিকান প্রার্থী সেপ্টেম্বর ও অক্টোবরে এ বিতর্কে অংশগ্রহণ করেন।
ইলেকটোরাল কলেজ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ইলেকটোরাল কলেজ নামের একটি নির্বাচনী পদ্ধতি। এটির কোনো প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো নেই।
ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতি আসলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে একজনকে বেছে নেয়ার জন্য ইলেকটর বা নির্বাচক মনোনয়ন প্রক্রিয়া। ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতিতে যুক্তরাষ্ট্রে মোট নির্বাচক বা ইলেকটরের সংখ্যা ৫৩৮ জন। প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে একজন প্রার্থীকে কমপক্ষে ২৭০টি ইলেকটোরাল ভোট নিশ্চিত করতে হয়।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রত্যেক প্রার্থী নিজের অথবা তার দলের পছন্দ অনুযায়ী ইলেকটর মনোনয়ন দিতে পারে।
ভোটের তারিখ
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের আর্টিকেল-২ এর দ্বাদশ সংশোধনী অনুযায়ী দেশটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রথা অনুযায়ী প্রতি চার বছর শেষে নভেম্বর মাসের প্রথম সোমবারের পরবর্তী মঙ্গলবার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।
ভোট প্রদান পদ্ধতি
একজন ভোটার নিজের পছন্দের প্রেসিডেন্টের জন্য ভোট দেয়ার সময় একই সঙ্গে ইলেকটোরাল প্রতিনিধির জন্যও ভোট দেন। মূলত ভোটাররা ইলেকটর নির্বাচনের জন্য ভোট দেন। কারণ কাগজে-কলমে এ ইলেকটরদের ভোটেই নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট।
ফলাফল
জানুয়ারির ৬ তারিখে কংগ্রেসের একটি যৌথ অধিবেশনে ইলেকটোরাল ভোট গণনা করা হয়। সিনেটর সভাপতির তদারকিতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট ২০ জানুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করেন।
নিম্নকক্ষ নির্বাচন
৪৩৫ সদস্যের নিুকক্ষ প্রতিনিধিও ব্যালটের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়।