৩০ নভেম্বর, স্যার জগদীশ চন্দ্র বসুর জন্মদিন। বিজ্ঞানীদের স্মরণ শুধুমাত্র জন্মদিন বা মৃত্যুদিনের মত বিশেষ দিনের জন্য অপেক্ষা করে থাকে না। আমাদের অজান্তেই জগদীশ চন্দ্র বসু প্রতিদিন প্রতিমুহূর্তে স্মরণীয় – তাঁর বৈজ্ঞানিক অবদানের জন্য। আমরা
আপনি হয়তো বিশ্বাসও করবেন না উনবিংশ শতাব্দিতেও সিংগাপুরে মানুষ নৌকায় বসবাস করতো, তারপর আবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসলীলা থেকেও রক্ষা পায়নি এ দেশটি। অথচ একবিংশ শতাব্দির সিংগাপুরকে দেখুন, আপনার চোখে ধাঁধাঁ লেগে যাবে। বিংশ শতাব্দির শেষ দু দশকে তারা যে কি পরিমাণ উন্নতির
একটা দেশের সাথে অন্য একটা দেশের তুলনা পুরোপুরি করা যায় না অথবা করা উচিত নয়, কেননা প্রত্যেকটি দেশের নিজস্ব ভৌগোলিক অবস্থান, ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, ভাষা, ধর্ম প্রভৃতি ভিন্ন ভিন্ন হয় আন্যদেশ গুলোর তুলনায়। কিন্তু তারপরও একথা সত্যি যে, সমাজ ও রাষ্ট্রের কাছে প্রতিটি দেশের মানুষের প্রত্যাশা
উনিশ শতকের পোস্ট ইম্প্রেশনিস্ট শিল্পী অঁরি দে তুলুস লোত্রেক সমালোচকদের অবিবেচনার শিকারে পরিণত হয়েছিলেন দীর্ঘদিন। তাঁর পরিচয় ছিল নেহাত একজন আধুনিক পোস্টার শিল্পীর। তাঁর এই খণ্ডিত মূল্যায়ন দুঃখজনকভাবে তাঁর অগণিত পেইন্টিংয়ের শিল্পরস গ্রহণে আমাদের বহু দিন বঞ্চিত করে রেখেছে, যার অধিকাংশই ছিল পোস্টার রীতির ঊর্ধ্বে। সেসব শিল্পকর্মের নিখুঁত শৈলীগত দক্ষতা, শূন্য স্পেস আর সহজ ফর্মের কম্পোজিশন,
কী নামে ডাকা যায় তাঁকে? বিদ্রোহী? খেয়ালি? ধার্মিক? অভিযাত্রী? প্রেমিক? আর কবি? সে তো বটেই। কিন্তু এ কেমন কবি, যিনি তাঁর ৩৭ বছরের জীবনে কবিতা লেখেন মাত্র চার-পাঁচ বছর, তারপর আর ছুঁয়েও দেখেন না কাগজ-কলম, কাব্য রচনার জন্য, এমনকি
২৫ মার্চ, ১৯৭১। পাকিস্তানের কোয়েটায় স্কুল অব ইনফ্যান্ট্রি অ্যান্ড ট্যাকটিকস-এ উচ্চতর প্রশিক্ষণে অংশ নিচ্ছেন মেজর আবু তাহের। সে সময় শত্রু দেশে তিনি অবরুদ্ধ। যে স্বাধীন বাংলাদেশ অর্জনের জন্য তিনি নিজ শরীরের একটি অঙ্গ দান করেছেন, সেই দেশে পাঁচ বছর পর অবরুদ্ধ অবস্থায় ঢাকা কারাগারের অভ্যন্তরে
জিয়াম রাষ্ট্র না থাকলে কঙ্গো বলে কোনো অস্তিত্বই গড়ে উঠত না। এই প্রচারণার শুরু উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। এই ইতিহাসের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত বেলজিয়ামের তৎকালীন রাজা দ্বিতীয় লিওপোল্ডের সুচারু বুদ্ধি ও ইউরোপীয় প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে রফা
আমরা যে নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে জানি, তিনি অক্ষয় মৈত্রের নাটকের সিরাজ। বাস্তবের সিরাজ অন্য রকম। তাঁকে ইতিহাসের বাস্তবতায় নির্মোহভাবে উপস্থাপন করার একটা চেষ্টা করেছেন নীরদ সি চৌধুরী তাঁর গবেষণাধর্মী লেখা রবার্ট ক্লাইভ অব ইন্ডিয়া গ্রন্থে। ৭ নভেম্বর ও তার আগে ও পরের তাহেরকে আমরা প্রথম